পরিপূর্ণ একাউন্টিং প্যাকেজ
> আর্ন্তজাতিক মানের এবং লোকালাইজেশন সাপোর্টেড সম্পূর্ণ একাউন্টিং যা ডাবল-এন্ট্রি বুককিপিংসহ মাল্টি কারেন্সি ও কনসোলিডেটেড ফাইন্যান্সিয়্যাল স্টেটমেন্ট সমৃদ্ধ
> ব্যালেন্স শিট, প্রফিট এন্ড লস, এইজড রিসিভেবল, এইজড পেয়েবল, ক্যাশ ফ্লো স্টেটমেন্ট, পার্টনার লেজার ইত্যাদি প্রায় সকল স্ট্যান্ডার্ড একাউন্টিং ও ফাইন্যান্স রিপোর্ট সম্বলিত যা ডাইনামিক ও কয়েক লেয়ারে ড্রিল ডাউন সাপোর্টেড
> ইনভয়েস অটোমেশন
> ভেন্ডর বিল মানেজমেন্ট
> এক্সপেন্স ম্যানেজমেন্ট
> বাজেট ম্যানেজমেন্ট
> ট্যাক্স ও ভ্যাট ম্যানেজমেন্ট - ডাইনামিক ও কনফিগারেবল ট্যাক্স ইঞ্জিন
> ডিটেইলস ট্রান্স্যাকশন হিস্টোরি ও আউটস্ট্যান্ডিং ব্যালেন্ম সহ জেনারেট ও সেন্ড কাস্টোমার স্টেটমেন্ট
একাউন্টস রিসিভেবল এবং পেয়েবল
> অটোমেটিক ড্রাফট ইনভয়েস অটোমেশন
> সেলস ক্রেডিট লিমিট
> মাল্টি কারেন্সি সাপোর্ট - বিশ্বের সকল কারেন্সি ব্যবহার্য
> কাস্টমার ও ভেন্ডর ক্রেডিট নোট - ইনভয়েস / ভেন্ডর বিল থেকে সরাসরি তৈরী করার সুবিধা
> ইনভয়েস, মানি রিসিটের ডিজাইন আপনার কোম্পানীর ব্র্যান্ডিং অনুসারে করার সুবিধা
> জার্নাল টাইপ অনুসারে জার্নাল এন্ট্রি রিভিউ, এডিট ও রিকনসাল করার সুবিধা
সহজে কাস্টোমার পেমেন্ট রেকর্ডস
> কাস্টোমার পেমেন্ট রেকর্ড, ডিউ দেখা, কোন ইনভয়েসের বিপরীতে কোনটি পেইড বা আনপেইড তা সহজে দেখার সুবিধা
> কাস্টোমার পোর্টাল - যার মাধ্যমে কাস্টোমার ইনভয়েস দেখা, অনলাইন পেমেন্ট
করা, পেমেন্ট হিস্টোরী দেখা, ডকুমেন্ট সাইন করা, ওর্ডার স্ট্যাটাস ট্র্যাক করা, মেসেজ পাঠানো ও দেখা ইত্যাদি সুবিধা
> পেমেন্টের প্রাপ্য অংশের রিমাইন্ডারের জন্য অটোমেটেড ফলো-আপ - ইমেইল, এসএমএস, কাস্টোমারকে অটোমেটেড রিমান্ডার
ব্যাংক ও ক্যাশের হিসাব
> সহজে ক্যাশ রেজিস্টার মেইনটেইন করা
> ব্যাক স্টেটমেন্ট ইমপোর্ট করার সুবিধা (সিএসভি ও অন্যান্য ফরম্যাট)
> জার্নাল একাউন্ট ম্যানুয়াল বা অটোমেটেড রিকনসাইল করার সুবিধা
> ব্যাচ পেমেন্ট সুবিধা
> চেক প্রিন্টের সুবিধা
মাল্টি কোম্পানীর আলাদা চার্ট অফ একাউন্টস
> ওডু মাল্টি কোম্পানী সাপোর্ট করে যার অর্থ আপনি একটি সিস্টেমে একাধিক কোম্পানীর একাউন্টিং মেইনটেইন করতে পারবেন।
> প্রতিটি কোম্পানী একটি আরেকটির সাথে প্যারেন্ট চাইল্ড যেমন হতে পারে (গ্রুপ অফ কোম্পানী), আবার ইন্ডিপেন্ডেন্টও হতে পারে।
> ব্যবসার ধরন অনুসারে আলাদা আলাদা কোম্পানীর আলাদা চার্ট অফ একাউন্টস এবং জার্নাল গ্রুপিং আলাদা সেট করা যায়
> আলাদা আলাদা কোম্পানীর আলাদা মেইন কারেন্সি এবং আলাদা সেকেন্ডারী কারেন্সি থাকতে পারে
মাল্টিলেয়ার ডাইনামিক রিপোর্টস
> ওডু মাল্টি কোম্পানী সাপোর্ট করে যার অর্থ আপনি একটি সিস্টেমে একাধিক কোম্পানীর একাউন্টিং মেইনটেইন করতে পারবেন।
> প্রতিটি কোম্পানী একটি আরেকটির সাথে প্যারেন্ট চাইল্ড যেমন হতে পারে (গ্রুপ অফ কোম্পানী), আবার ইন্ডিপেন্ডেন্টও হতে পারে।
> ব্যবসার ধরন অনুসারে আলাদা আলাদা কোম্পানীর আলাদা চার্ট অফ একাউন্টস এবং জার্নাল গ্রুপিং আলাদা হতে পারে
> আলাদা আলাদা কোম্পানীর আলাদা মেইন কারেন্সি এবং আলাদা সেকেন্ডারী কারেন্সি থাকতে পারে
কস্ট সেন্টার বেইজড এনালিটিক একাউন্টস
> এনালিটিক একাউন্টের মাধ্যমে হায়ারারকি অনুসারে কস্ট সেন্টার ডিফাইন করা যায়
> অন দি স্পট এনালিটিক ডিস্ট্রিবিউশন তৈরী করা যায়
> সরাসরি ইনভয়েসের মাধ্যমে
> মাল্টিপল এনালিটিক্যাল প্ল্যান ও সাব প্ল্যান ম্যানেজ করা যায়, যার ফলে মাল্টিডাইমেনশনাল এনালিটিক তৈরী করা সম্ভব
> বাজেট ম্যানেজমেন্ট
> ইনভয়েস ওপেন না করে মাস এডিট করা সম্ভব
এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট এবং রেভিনিউ রেকগনিশন
> এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট
> এ্যাসেট ট্র্র্যাকিং এবং অটো ডেপ্রিসিয়েশন ক্যালকুলেশন ও পোস্টিং
> এক্সপেন্স ও রেভিনিউ রেকগনিশন
> একবারে ডেফারড রেভিনিউ ও এক্সপেন্স এবং অনেক জার্নাল একসাথে এডিট করার সুবিধা
বাংলাদেশের জন্য ফিসক্যাল লোকালাইজেশন
> ওডু এখন বাংলদেশের জন্য ফিসক্যাল লোকালাইজেশন সাপোর্ট করে। এর ফলে বাংলাদেশের স্থানীয় হিসাব এবং ট্যাক্স আইন অনুযায়ী ওডুর কনফিগারেশন মানানসই। এর মাধ্যমে ওডুতে থাকা আর্থিক কার্যক্রম এবং রিপোর্টিং বাংলাদেশের আইনি চাহিদা এবং নিয়মের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ওডুতে প্রায় বিশ্বের ৬০টিরও বেশি দেশের জন্য ফিসক্যাল লোকালাইজেশন রয়েছে যার মাধ্যমে এখন বাংলাদেশও অর্ন্তভুক্ত।
>ট্যাক্স কনফিগারেশন: স্থানীয় ট্যাক্স কোড, হার এবং নিয়মাবলী সেটআপ করা যাতে সঠিক ট্যাক্স হিসাব এবং রিপোর্টিং নিশ্চিত হয়।
> চার্ট অফ অ্যাকাউন্টস: স্থানীয় হিসাবনীতি এবং নিয়ম অনুযায়ী চার্ট অফ অ্যাকাউন্টস কনফিগার করা।
> লিগ্যাল রিপোর্টস: বাধ্যতামূলক লিগ্যাল রিপোর্ট তৈরি করা যেমন ব্যালেন্স শীট, লাভ-ক্ষতি বিবৃতি, এবং ট্যাক্স ডিক্লারেশন যা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের ফরম্যাট অনুযায়ী হয়।
> উইথহোল্ডিং ট্যাক্স: পেমেন্টের উপর উইথহোল্ডিং ট্যাক্স পরিচালনা করা, যার মধ্যে সঠিক হিসাব, কর্তন, এবং রিপোর্টিং অন্তর্ভুক্ত।
> মাল্টি-কারেন্সি হ্যান্ডলিং: বহু মুদ্রায় লেনদেন সমর্থন করা এবং প্রয়োজনীয় এক্সচেঞ্জ রেট মোকাবেলা করা।
> পেরোল লোকারাইজেশন: স্থানীয় শ্রম আইন, ট্যাক্স নিয়ম, এবং সামাজিক নিরাপত্তা অবদানের সাথে মিল রেখে পেরোল মডিউলকে মানানসই করা।